একটি ভবন তৈরির কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” !
আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরন করে ।
ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয় ।
যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” বলা হয় ।
“কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
একটি হলো “কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ”,
আর অপরটি হলো “সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ” ।
একটি ভবনের কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” নিন্মে তুলে ধরা হলো :
আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরন করে ।
ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয় ।
যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” বলা হয় ।
“কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
একটি হলো “কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ”,
আর অপরটি হলো “সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ” ।
একটি ভবনের কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” নিন্মে তুলে ধরা হলো :
# কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ :
প্রথম ধাপ : সাইট মোবিলাইজেশন বা সাইটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সন্নিবেশ করা ,
দ্বিতীয় ধাপ : ভূমি জরিপ করে ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা করা,
তৃতীয় ধাপ : আর্কিটেকচারাল, স্ট্রাকচারাল, প্লাম্বিং, ইলেকট্রিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ড্রয়িং তৈরি করা,
চতুর্থ ধাপ : ভবনের প্রয়োজনীয় সকল লে-আউট ও লেভেল দেয়া,
পঞ্চম ধাপ : প্রয়োজন হলে পাইলিং করা এবং মাটি কাটা,
ষষ্ঠ ধাপ : ভিওির তলদেশে ব্লাইন্ড বা লীন কংক্রীট ঢালাই ও ইটের সোলিং করা ,
সপ্তম ধাপ : ভিওির ঢালাই দেওয়া,
অষ্টম ধাপ : কলামের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া,
নবম ধাপ : বীম ও ছাদের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া,
দশম ধাপ : মেঝেতে ইটের প্রয়োজনীয় লে-আউট দেয়া এবং গাঁথুনীর কাজ করা ।
# সৌন্দর্য্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ :
প্রথম ধাপ : দরজায় কাঠের চৌকাঠ লাগানো,
দ্বিতীয় ধাপ : সিড়িঁ, বারান্দা ও জানালার গ্রীল লাগানো,
তৃতীয় ধাপ : বাথরূম ও কিচেন সহ সকল ধরনের স্যানিটারী ও প্লাম্বিং এর পাইপ ফিটিং করা,
চতুর্থ ধাপ : ওয়ালের গ্রুপ লাইন কাঁটা ও বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ডের দেওয়ালের ভিতরের অংশের কাজ শেষ করা ,
পঞ্চম ধাপ : ভবনের ভিতরের অংশে প্লাষ্টার করা ,
ষষ্ঠ ধাপ : ভবনের বাইরের অংশে প্লাষ্টার করা,
সপ্তম ধাপ : বাথরূমের ও কিচেনের বেসিন বা সিঙ্ক সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্ল্যাব ঢালাই ও কনসিল অংশ লাগানো ,
অষ্টম ধাপ : দরজা, জানালা, বারান্দা ও অন্যান্য অংশের থাই-এ্যালুমিনিয়াম ও গ্লাস লাগানো,
নবম ধাপ : কিচেন ও বাথরূমের দেওয়ালের টাইলস্ লাগানো ,
দশম ধাপ : সিলার ও পুটি সহ সিলিং এ রং এর ১ম কোট দেয়া,
একাদশ ধাপ : ভিতরের বা বাইরের মেঝেতে ও সিড়িঁতে বা লিফটের দেওয়ালের সকল টাইলস্ বা মার্বেল লাগানো ,
দ্বাদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং করা,
এয়োদশ ধাপ : ভবনের বাইরের ও ভিতরের দেওয়ালে রং এর ১ম কোট দেয়া,
চতুর্দশ ধাপ : দরজার বা জানালার পাল্লা ফিটিং করা এবং কাঠের অন্যান্য কাজ সারা,
পঞ্চদশ ধাপ : বাথরূম ও কিচেনের সকল ফিটিংস লাগানো এবং ফিনিশিং করা,
ষষ্ঠোদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক সুইচ, সকেট,হুক,সিলিং রোজ ও সার্কিট ব্রেকার লাগানো ,
সপ্তোদশ ধাপ : টাইলস্ ও মার্বেলের পয়েন্টিং করা ,
অষ্টাদশ ধাপ : ছাদের উপরের ফিনিশিং কাজ ও সুইমিং পুলের টাইলস লাগনো ,
উনবিংশ ধাপ : পেটেন স্টোন করা বেজমেন্ট বা ছাদের উপর,
বিশতম ধাপ : কাঠের বার্নিশ বা পলিশ ও দেওয়ালের রং এর ফাইনাল কোট করা,
একুশ তম ধাপ : বৈদ্যুতিক সকল বাতি ও ফ্যান লাগানো,
বাইশতম ধাপ : সকল ধরনের ফার্নিচার সেট করা।
যেখান থেকে সংগৃহীত, সেই লিংকটিও কমেন্ট বক্সে দেয়া হলো-
প্রথম ধাপ : সাইট মোবিলাইজেশন বা সাইটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সন্নিবেশ করা ,
দ্বিতীয় ধাপ : ভূমি জরিপ করে ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা করা,
তৃতীয় ধাপ : আর্কিটেকচারাল, স্ট্রাকচারাল, প্লাম্বিং, ইলেকট্রিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ড্রয়িং তৈরি করা,
চতুর্থ ধাপ : ভবনের প্রয়োজনীয় সকল লে-আউট ও লেভেল দেয়া,
পঞ্চম ধাপ : প্রয়োজন হলে পাইলিং করা এবং মাটি কাটা,
ষষ্ঠ ধাপ : ভিওির তলদেশে ব্লাইন্ড বা লীন কংক্রীট ঢালাই ও ইটের সোলিং করা ,
সপ্তম ধাপ : ভিওির ঢালাই দেওয়া,
অষ্টম ধাপ : কলামের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া,
নবম ধাপ : বীম ও ছাদের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া,
দশম ধাপ : মেঝেতে ইটের প্রয়োজনীয় লে-আউট দেয়া এবং গাঁথুনীর কাজ করা ।
# সৌন্দর্য্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ :
প্রথম ধাপ : দরজায় কাঠের চৌকাঠ লাগানো,
দ্বিতীয় ধাপ : সিড়িঁ, বারান্দা ও জানালার গ্রীল লাগানো,
তৃতীয় ধাপ : বাথরূম ও কিচেন সহ সকল ধরনের স্যানিটারী ও প্লাম্বিং এর পাইপ ফিটিং করা,
চতুর্থ ধাপ : ওয়ালের গ্রুপ লাইন কাঁটা ও বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ডের দেওয়ালের ভিতরের অংশের কাজ শেষ করা ,
পঞ্চম ধাপ : ভবনের ভিতরের অংশে প্লাষ্টার করা ,
ষষ্ঠ ধাপ : ভবনের বাইরের অংশে প্লাষ্টার করা,
সপ্তম ধাপ : বাথরূমের ও কিচেনের বেসিন বা সিঙ্ক সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্ল্যাব ঢালাই ও কনসিল অংশ লাগানো ,
অষ্টম ধাপ : দরজা, জানালা, বারান্দা ও অন্যান্য অংশের থাই-এ্যালুমিনিয়াম ও গ্লাস লাগানো,
নবম ধাপ : কিচেন ও বাথরূমের দেওয়ালের টাইলস্ লাগানো ,
দশম ধাপ : সিলার ও পুটি সহ সিলিং এ রং এর ১ম কোট দেয়া,
একাদশ ধাপ : ভিতরের বা বাইরের মেঝেতে ও সিড়িঁতে বা লিফটের দেওয়ালের সকল টাইলস্ বা মার্বেল লাগানো ,
দ্বাদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং করা,
এয়োদশ ধাপ : ভবনের বাইরের ও ভিতরের দেওয়ালে রং এর ১ম কোট দেয়া,
চতুর্দশ ধাপ : দরজার বা জানালার পাল্লা ফিটিং করা এবং কাঠের অন্যান্য কাজ সারা,
পঞ্চদশ ধাপ : বাথরূম ও কিচেনের সকল ফিটিংস লাগানো এবং ফিনিশিং করা,
ষষ্ঠোদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক সুইচ, সকেট,হুক,সিলিং রোজ ও সার্কিট ব্রেকার লাগানো ,
সপ্তোদশ ধাপ : টাইলস্ ও মার্বেলের পয়েন্টিং করা ,
অষ্টাদশ ধাপ : ছাদের উপরের ফিনিশিং কাজ ও সুইমিং পুলের টাইলস লাগনো ,
উনবিংশ ধাপ : পেটেন স্টোন করা বেজমেন্ট বা ছাদের উপর,
বিশতম ধাপ : কাঠের বার্নিশ বা পলিশ ও দেওয়ালের রং এর ফাইনাল কোট করা,
একুশ তম ধাপ : বৈদ্যুতিক সকল বাতি ও ফ্যান লাগানো,
বাইশতম ধাপ : সকল ধরনের ফার্নিচার সেট করা।
যেখান থেকে সংগৃহীত, সেই লিংকটিও কমেন্ট বক্সে দেয়া হলো-